ঋতু পরিবর্তনের সময় শরীরে একাধিক সমস্যা বা পরিবর্তন দেখা যায়। শরীরের সমস্যার পাশাপাশি চুলেরও নানা সমস্যা দেখা যায়। আর শীতকালে এই সমস্যাগুলি ...
ঋতু পরিবর্তনের সময় শরীরে একাধিক সমস্যা বা পরিবর্তন দেখা যায়। শরীরের সমস্যার পাশাপাশি চুলেরও নানা সমস্যা দেখা যায়। আর শীতকালে এই সমস্যাগুলি অনেকটা বেড়ে যায়। চুলের সমস্যা সমাধানে নেট দুনিয়ায় পাওয়া যায় হাজারো সমাধান। কিন্তু ঘরোয়া উপায় মেলে খুব কম। আমাদের প্রায় শীতে চুল বেশি পরিমাণ ড্যামেজ হয়ে যায়। এমনি প্রচুর ঠান্ডা তাই চুলের যত্ন করতে কারোর মন চায় না। আমাদের সৌন্দর্যের আরেক বিশেষ অংশ হলো চুল। শীতে সবার চুল ভেজা ভেজা চিটচিটে হয়ে থাকে তাই আমরা যদি প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু লাগাই তবুও চুল একই রকম হয়ে থাকে। চুলকে ঝরঝরে রাখার জন্য অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে হবে।
১. হার্বাল তেল মাথায় ম্যাসাজ করতে পারেন। মাথার ত্বক ড্রাই হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে তেল। ফলে খুসকির সমস্যা দূর হয়।
২. শীতকালে খুব বেশি শ্যাম্পু করবেন না। এতে চুলের স্বাভাবিক তেল নষ্ট হয়ে যায়।
৩. শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার লাগাবেন। না হলে চুল শুষ্ক হয়ে যায়।
৪. চুল বেশি করে আঁচড়ান। না হলে এই সময় চুল শুষ্ক হয়ে যাওয়ার কারণে জট পড়ে যায়। যা ছাড়াতে গিয়ে অনেক চুল উঠে যায়।
৫. চুলে লেবুর রস লাগাতে পারেন। লেবুর রস বানিয়ে তার মধ্যে পানি মেশান। সেই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এতে খুসকির সমস্যা মিটে যাবে। চুল ভালো পরিষ্কার হতেও সাহায্য করে এই মিশ্রণ।
৬. নারিকেল তেলের মধ্যে কয়েক টুকরো আমলা ফেলে দিন। এরপর সেই তেল গরম করে মাথায় লাগান। এই মিশ্রণ চুল লম্বা হতে সাহায্য করে।
৭. পানির মধ্যে কয়েকটা নিম পাতা ফেলে দিন। পানিটি ফুটিয়ে নিম ছেকে নিন। তারপর সেই পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত দুই বার এটি মাথায় লাগান। চুল ভালো থাকবে।
৮. খুসকির সমস্যা দূর করতে নারিকেল তেলের মধ্যে মেথি মিশিয়ে লাগাতে পারেন। তেল গরম করে মাথায় লাগান। সারারাত তেলে মেখে থাকুন।
৯. প্রতিদিন শ্যাম্পুর সাথে এলোভেরা জেল ভালোভাবে মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। চুলের যত্নে এলোভেরা জেল খুবই উপকারি একটি উপাদান।
১০. গোলাপ জল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করলে শীতে চুল যে ড্যামেজ হয়ে যায়, তা থেকে রক্ষা করে গোলাপ জল। এর জন্য কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি পানিতে একদিন ভিজিয়ে রাখতে হবে তাহলেই গোলাপ জল তৈরি হয়ে যাবে। এটি শীতে চুলকে ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করবে।
১. হার্বাল তেল মাথায় ম্যাসাজ করতে পারেন। মাথার ত্বক ড্রাই হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে তেল। ফলে খুসকির সমস্যা দূর হয়।
২. শীতকালে খুব বেশি শ্যাম্পু করবেন না। এতে চুলের স্বাভাবিক তেল নষ্ট হয়ে যায়।
৩. শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার লাগাবেন। না হলে চুল শুষ্ক হয়ে যায়।
৪. চুল বেশি করে আঁচড়ান। না হলে এই সময় চুল শুষ্ক হয়ে যাওয়ার কারণে জট পড়ে যায়। যা ছাড়াতে গিয়ে অনেক চুল উঠে যায়।
৫. চুলে লেবুর রস লাগাতে পারেন। লেবুর রস বানিয়ে তার মধ্যে পানি মেশান। সেই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এতে খুসকির সমস্যা মিটে যাবে। চুল ভালো পরিষ্কার হতেও সাহায্য করে এই মিশ্রণ।
৬. নারিকেল তেলের মধ্যে কয়েক টুকরো আমলা ফেলে দিন। এরপর সেই তেল গরম করে মাথায় লাগান। এই মিশ্রণ চুল লম্বা হতে সাহায্য করে।
৭. পানির মধ্যে কয়েকটা নিম পাতা ফেলে দিন। পানিটি ফুটিয়ে নিম ছেকে নিন। তারপর সেই পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত দুই বার এটি মাথায় লাগান। চুল ভালো থাকবে।
৮. খুসকির সমস্যা দূর করতে নারিকেল তেলের মধ্যে মেথি মিশিয়ে লাগাতে পারেন। তেল গরম করে মাথায় লাগান। সারারাত তেলে মেখে থাকুন।
৯. প্রতিদিন শ্যাম্পুর সাথে এলোভেরা জেল ভালোভাবে মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। চুলের যত্নে এলোভেরা জেল খুবই উপকারি একটি উপাদান।
১০. গোলাপ জল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করলে শীতে চুল যে ড্যামেজ হয়ে যায়, তা থেকে রক্ষা করে গোলাপ জল। এর জন্য কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি পানিতে একদিন ভিজিয়ে রাখতে হবে তাহলেই গোলাপ জল তৈরি হয়ে যাবে। এটি শীতে চুলকে ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করবে।