শরীর সুস্থ রাখতে ডিটক্সিফিকেশন করা জরুরি। নিজেকে ডিটক্স করার সহজ অর্থ হলো, শরীরকে একটি বিরতি দেওয়া। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস, জীবনযাত্রা এবং...
শরীর সুস্থ রাখতে ডিটক্সিফিকেশন করা জরুরি। নিজেকে ডিটক্স করার সহজ অর্থ হলো, শরীরকে একটি বিরতি দেওয়া। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস, জীবনযাত্রা এবং দূষণের কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে মাঝে মধ্যে শরীর ডিটক্স করা প্রয়োজন।
সব ধরনের মসলার মধ্যে হলুদ সবচেয়ে উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের নানা উপকার করে। নিয়মিত খাদ্য তালিকায় হলুদ যোগ করলে যে চার ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়-
১. প্রাচীন কাল থেকেই ক্ষত সারানোর জন্য হলুদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে থাকা কারকুমিন উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে।
২. যুগ যুগ ধরে উপমহাদেশে সর্দি-কাশির সংক্রমণ কিংবা অস্থিসন্ধির ব্যথা দূর করতে দুধের সঙ্গে হালকা গরম দুধ খাওয়া হয। হলুদে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরী উপাদান বাতের ব্যথা কিংবা হালকা প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে।
৩. ত্বকের সমস্যা সারাতে হলুদের পেস্ট বেশ উপকারী। নিয়মিত হলুদ মেশানো পানি খেলে ত্বক হয়ে ওঠে স্বাস্থ্যকর। সেই সঙ্গে ত্বকে তারুণ্যতা বজায় থাকে।
৪. হলুদ হজমশক্তি বাড়ায। হলুদের কিছু উপাদান পিত্ত উৎপাদন করতে পিত্তথলির উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এতে হজম পদ্ধতি উন্নত হয়। নিয়মিত হলুদ মেশানো পানি খেলে গ্যাস এবং বমি বমি ভাব দুর হয়। হজমশক্তি বাড়লে বিপাকও উন্নত হয়।
হলুদ পানি তৈরির পদ্ধতি : প্রথমে একটি প্যানে এক কাপ পানি ফুটিয়ে নিন। এবার আরেকটি কাপে এক চা চামচ হলুদ আর আধা চা চামচ লেবুর রস মেশান। এখন এতে ফুটানো পানিটা দিয়ে দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল স্বাস্থ্যকর হলুদ পানি। চাইলে এতে সামান্য মধুও যোগ করতে পারেন। নিয়মিত এ পানীয়টি খেলে স্বাস্থ্য ও ত্বকের উন্নতি হয়।
সূত্র : এনডিটিভি
১. প্রাচীন কাল থেকেই ক্ষত সারানোর জন্য হলুদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে থাকা কারকুমিন উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে।
২. যুগ যুগ ধরে উপমহাদেশে সর্দি-কাশির সংক্রমণ কিংবা অস্থিসন্ধির ব্যথা দূর করতে দুধের সঙ্গে হালকা গরম দুধ খাওয়া হয। হলুদে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরী উপাদান বাতের ব্যথা কিংবা হালকা প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে।
৩. ত্বকের সমস্যা সারাতে হলুদের পেস্ট বেশ উপকারী। নিয়মিত হলুদ মেশানো পানি খেলে ত্বক হয়ে ওঠে স্বাস্থ্যকর। সেই সঙ্গে ত্বকে তারুণ্যতা বজায় থাকে।
৪. হলুদ হজমশক্তি বাড়ায। হলুদের কিছু উপাদান পিত্ত উৎপাদন করতে পিত্তথলির উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এতে হজম পদ্ধতি উন্নত হয়। নিয়মিত হলুদ মেশানো পানি খেলে গ্যাস এবং বমি বমি ভাব দুর হয়। হজমশক্তি বাড়লে বিপাকও উন্নত হয়।
হলুদ পানি তৈরির পদ্ধতি : প্রথমে একটি প্যানে এক কাপ পানি ফুটিয়ে নিন। এবার আরেকটি কাপে এক চা চামচ হলুদ আর আধা চা চামচ লেবুর রস মেশান। এখন এতে ফুটানো পানিটা দিয়ে দিন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল স্বাস্থ্যকর হলুদ পানি। চাইলে এতে সামান্য মধুও যোগ করতে পারেন। নিয়মিত এ পানীয়টি খেলে স্বাস্থ্য ও ত্বকের উন্নতি হয়।
সূত্র : এনডিটিভি