প্রতিবছরই তরুণ বয়সী অনেক নারী-পুরুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। সাম্প্রতিক কালে অনেকগুলো গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াব...
প্রতিবছরই তরুণ বয়সী অনেক নারী-পুরুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। সাম্প্রতিক কালে অনেকগুলো গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস প্রজননক্ষম দম্পতির সন্তান ধারণে অন্যতম বাধা। এমনকি প্রি-ডায়াবেটিসেও নারী-পুরুষের প্রজননক্ষমতা ঝুঁকিতে থাকে।
রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ পুরুষের প্রজননতন্ত্রের প্রায় প্রতিটা অঙ্গকে কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে। সময়, নিয়ন্ত্রণের মাত্রা ও শারীরিক স্থূলতা ডায়াবেটিসে নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে চারটি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ইজাকুলেটরি সমস্যা: ডায়াবেটিসের রোগীর ইজাকুলেশনে দুই রকমের সমস্যা হতে পারে। একেবারেই ইজাকুলেশন বা নিঃসরণ না হওয়া এবং দুই রকমের ইজাকুলেটরি হওয়া। দুই ক্ষেত্রেই পুংলিঙ্গের স্নায়বিক সমস্যা প্রধান ভূমিকা রাখে। মানসিক বিপর্যয়ও ভূমিকা রাখতে পারে।
নিম্নমানের শুক্রাণু: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষের প্রজননতন্ত্রের শুক্রাশয় বা অণ্ডকোষ সবচেয়ে ক্ষতির ঝুঁকিতে থাকে। অতিরিক্ত গ্লুকোজের প্রভাবে সরাসরি শুক্রাণু উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়। আবার যে পরিমাণ শুক্রাণু তৈরি হয়, তা-ও গুণগত মানসম্পন্ন হয় না।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষদের যাঁরা সন্তান নিতে আগ্রহী, তাঁদের এখনই সতর্ক হওয়া জরুরি
টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতি: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত প্রতি চারজন পুরুষের মধ্যে কমপক্ষে একজনের টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই হরমোন পুরুষের প্রধান যৌন হরমোন। এর অভাবে যৌনক্রিয়ার আগ্রহ কমে যায় এবং ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে।
তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষদের যাঁরা সন্তান নিতে আগ্রহী, তাঁদের এখনই সতর্ক হওয়া জরুরি। তাঁদের করণীয় তালিকার শীর্ষে থাকতে হবে ডায়াবেটিসের কাঙ্ক্ষিত নিয়ন্ত্রণ। স্নায়বিক জটিলতা বা রক্ত চলাচলে বিঘ্ন হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে। ওজন কমানো, সংক্রমণের চিকিৎসা ও ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। হরমোনের ঘাটতি থাকলে তার জন্য চিকিৎসা নিতে হবে। তারপরও কোনো কোনো ক্ষেত্রে কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতির সাহায্য নিতে হতে পারে।
রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ পুরুষের প্রজননতন্ত্রের প্রায় প্রতিটা অঙ্গকে কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে। সময়, নিয়ন্ত্রণের মাত্রা ও শারীরিক স্থূলতা ডায়াবেটিসে নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে কমপক্ষে চারটি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ইরেকটাইল সমস্যা: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষের ইরেকটাইল ডিসফাংশন একটি সাধারণ সমস্যা। এটি স্নায়বিক কারণে হতে পারে, আবার লিঙ্গে রক্তের সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ায় কিংবা উভয়ের সম্মিলিত প্রভাবে হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চর্বির আধিক্য, ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান ও শারীরিক শ্রমহীনতা এ অবস্থাকে আরও নাজুক করে তুলতে পারে।
ইজাকুলেটরি সমস্যা: ডায়াবেটিসের রোগীর ইজাকুলেশনে দুই রকমের সমস্যা হতে পারে। একেবারেই ইজাকুলেশন বা নিঃসরণ না হওয়া এবং দুই রকমের ইজাকুলেটরি হওয়া। দুই ক্ষেত্রেই পুংলিঙ্গের স্নায়বিক সমস্যা প্রধান ভূমিকা রাখে। মানসিক বিপর্যয়ও ভূমিকা রাখতে পারে।
নিম্নমানের শুক্রাণু: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষের প্রজননতন্ত্রের শুক্রাশয় বা অণ্ডকোষ সবচেয়ে ক্ষতির ঝুঁকিতে থাকে। অতিরিক্ত গ্লুকোজের প্রভাবে সরাসরি শুক্রাণু উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়। আবার যে পরিমাণ শুক্রাণু তৈরি হয়, তা-ও গুণগত মানসম্পন্ন হয় না।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষদের যাঁরা সন্তান নিতে আগ্রহী, তাঁদের এখনই সতর্ক হওয়া জরুরি
টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতি: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত প্রতি চারজন পুরুষের মধ্যে কমপক্ষে একজনের টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই হরমোন পুরুষের প্রধান যৌন হরমোন। এর অভাবে যৌনক্রিয়ার আগ্রহ কমে যায় এবং ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে।
তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষদের যাঁরা সন্তান নিতে আগ্রহী, তাঁদের এখনই সতর্ক হওয়া জরুরি। তাঁদের করণীয় তালিকার শীর্ষে থাকতে হবে ডায়াবেটিসের কাঙ্ক্ষিত নিয়ন্ত্রণ। স্নায়বিক জটিলতা বা রক্ত চলাচলে বিঘ্ন হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে। ওজন কমানো, সংক্রমণের চিকিৎসা ও ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। হরমোনের ঘাটতি থাকলে তার জন্য চিকিৎসা নিতে হবে। তারপরও কোনো কোনো ক্ষেত্রে কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতির সাহায্য নিতে হতে পারে।