চুল পড়ার সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়ের রয়েছে। অতিরিক্ত চুল পড়া সত্যি চিন্তার বিষয়। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিলে চুল পড়া অনেকট...
চুল পড়ার সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়ের রয়েছে। অতিরিক্ত চুল পড়া সত্যি চিন্তার বিষয়। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিলে চুল পড়া অনেকটাই কমানো সম্ভব। চুল পড়লে কি নতুন চুল গজায়? এ প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। সাধারণ ভাবে এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে, না।
তবে যদি না চিকিৎসার মাধ্যমে অর্থাৎ ‘হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ করা হয়। এক প্রতিবেদনে মেডলিংকস’য়ের হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন কৃষ্ণ গৌরাঙ্গের দেয়া কয়েকটি পরামর্শ নিচে তুলে ধরা হলো।
আসুন জেনে নেই যেভাবে চুল পড়া কমানো সম্ভব।
১. চুল পড়ার প্রাথমিক লক্ষণ হল চুল পাতলা হয়ে যাওয়া। যখন চুল পাতলা হতে থাকে, তখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
২. চুল পাতলা হতে শুরু করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে চুলের যত্ন নেওয়া উচিত।
৩. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। চুলের বৃদ্ধিতে সঠিক প্রকারের প্রোটিন ও পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করা উচিত।
৪. ভিটামিন এ, সি, ডি, লৌহ এবং বায়োটিনের ঘাটতি চুলের বৃদ্ধি ধীর করে এবং ভবিষ্যতে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়। এ বিষয়ে ডা. গৌরাঙ্গের মতে, আমাদের খাবারে সাধারণভাবেই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস ও প্রোটিনের ঘাটতি দেখা যায়। তাই মাথায় চুল ভালো রাখতে খাদ্য তালিকায় সম্পূরক খাবাররাখতে হবে।
সম্পূরক যেমন- বায়োটিন, জিংক, ক্যালসিয়াম প্যান্টোথেনেট, ভিটামিন ডি, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সম্পূরক খাবার খান। তবে অবশ্যই এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কী করবেন?
১. চুল পড়া কমানোর তেল বা প্রসাধনীর ব্যবহার না করে বাজারে চুল পড়া কমানোর তেল বা সিরাম ব্যবহার করুন।
২. ডা. গৌরাঙ্গ বলেন, তেলের অণু ত্বকে প্রবেশের ক্ষেত্রে অনেক বড় এবং এটা কেবল চুলকে বাইরে থেকে মসৃণ করে এবং মাথার ত্বক চকচকে দেখায়।
৩. তেল মালিশ মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে চুলের আগা গোড়া মসৃণ লাগে দেখতে। তাই তেল কিনতে চাইলে আগে একজন দক্ষ পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।
৪. চুল পড়ার অন্যতম কারণ হল মানসিক চাপ। মানসিকে চাপের কারণে শরীরে হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং চুল পড়া দেখা দেয়। তাই চাপ কমাতে ওষুধ, শরীরচর্চা এবং ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
৫. চুল পড়ার সমস্যা দেখা দিলে শ্যাম্পু পরিবর্তন করুন। অনেক ধরনের মেডিকেইটেড প্রসাধনী রয়েছে যা চুলের সমস্যা দূর করতে পারে। চুলে পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
৬. চুলের ধরন অনুযায়ী সপ্তাহে দুতিন বার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
আসুন জেনে নেই যেভাবে চুল পড়া কমানো সম্ভব।
১. চুল পড়ার প্রাথমিক লক্ষণ হল চুল পাতলা হয়ে যাওয়া। যখন চুল পাতলা হতে থাকে, তখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
২. চুল পাতলা হতে শুরু করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে চুলের যত্ন নেওয়া উচিত।
৩. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। চুলের বৃদ্ধিতে সঠিক প্রকারের প্রোটিন ও পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করা উচিত।
৪. ভিটামিন এ, সি, ডি, লৌহ এবং বায়োটিনের ঘাটতি চুলের বৃদ্ধি ধীর করে এবং ভবিষ্যতে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়। এ বিষয়ে ডা. গৌরাঙ্গের মতে, আমাদের খাবারে সাধারণভাবেই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস ও প্রোটিনের ঘাটতি দেখা যায়। তাই মাথায় চুল ভালো রাখতে খাদ্য তালিকায় সম্পূরক খাবাররাখতে হবে।
সম্পূরক যেমন- বায়োটিন, জিংক, ক্যালসিয়াম প্যান্টোথেনেট, ভিটামিন ডি, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সম্পূরক খাবার খান। তবে অবশ্যই এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কী করবেন?
১. চুল পড়া কমানোর তেল বা প্রসাধনীর ব্যবহার না করে বাজারে চুল পড়া কমানোর তেল বা সিরাম ব্যবহার করুন।
২. ডা. গৌরাঙ্গ বলেন, তেলের অণু ত্বকে প্রবেশের ক্ষেত্রে অনেক বড় এবং এটা কেবল চুলকে বাইরে থেকে মসৃণ করে এবং মাথার ত্বক চকচকে দেখায়।
৩. তেল মালিশ মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে চুলের আগা গোড়া মসৃণ লাগে দেখতে। তাই তেল কিনতে চাইলে আগে একজন দক্ষ পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।
৪. চুল পড়ার অন্যতম কারণ হল মানসিক চাপ। মানসিকে চাপের কারণে শরীরে হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং চুল পড়া দেখা দেয়। তাই চাপ কমাতে ওষুধ, শরীরচর্চা এবং ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
৫. চুল পড়ার সমস্যা দেখা দিলে শ্যাম্পু পরিবর্তন করুন। অনেক ধরনের মেডিকেইটেড প্রসাধনী রয়েছে যা চুলের সমস্যা দূর করতে পারে। চুলে পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
৬. চুলের ধরন অনুযায়ী সপ্তাহে দুতিন বার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।