বেশ কিছু দিন ধরে কাশি হচ্ছিল। কাশির ওষুধ খেয়েও ঠিক হচ্ছিল না। অবশেষে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। সেখানে রোগীর নাক থেকে যা বেরোল তা দেখে চিকিত্সকর...
বেশ কিছু দিন ধরে কাশি হচ্ছিল। কাশির ওষুধ খেয়েও ঠিক হচ্ছিল না। অবশেষে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। সেখানে রোগীর নাক থেকে যা বেরোল তা দেখে চিকিত্সকরাও অবাক।
চিনের ফুজিয়ান প্রদেশের উইপিং এলাকার এক ব্যক্তি গত দু’ মাস ধরে কাশির সমস্যায় ভুগছিলেন। শেষে স্থানীয় উইপিং কাউন্ট হাসপাতালে যান চিকিত্সার জন্য।প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর তাঁকে শ্বাসযন্ত্রের চিকিত্সা সংক্রান্ত বিভাগে পাঠানো হয়। সেখানে প্রাথমিক একটি সিটি স্ক্যান করা হয়। কিন্তু অস্বাভাবিক কিছু মেলেনি। এরপর তাঁর ফুসফুস ও শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্রের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার ধরা পড়ে আসল সমস্যা।
পরীক্ষায় দেখায় যায়, নাকের ভিতর ও গলায় দু’টি জ্যান্ত জোঁক বসে রয়েছে। সংবাদপত্র ‘ডেলি মেল’ জানাচ্ছে, দু’টি জোঁকের মধ্যে একটির দৈর্ঘ্য প্রায় তিন সেন্টিমিটার (১.২ ইঞ্চি)। জোঁক দু’টি বের করার আগে রোগীকে লোকাল অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া হয়। তারপর বের করে আনা হয় জোঁক দু’টি।
কী ভাবে দু’টি জোঁক এভাবে নাগের এতটা ভিতরে আর গলা পর্যন্ত পৌঁছে গেল তা রোগী বা চিকিত্সক কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না।
তবে রোগীর সঙ্গে কথা বলে চিকিত্সকদের ধারণা, পাহাড়ি ঝরণা থেকে জল খাওয়ার সময় কোনও ভাবে ঢুকে গিয়েছিল, বুঝতে পারেননি ওই ব্যক্তি।আসলে জোঁক গুলি যখন জলের সঙ্গে ঢুকে পড়ে তখন সেগুলি এতই ছোট ছিল যে বোঝাই যায়নি। এবার ভিতের গিয়ে রক্ত খেতে খেতে বড় হয়ে যায়। আর ওই ব্যক্তির সমস্যা শুরু হয়।
জোঁক দুটি বের করে দেওয়ার পর এখন ওই ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন।
চিনের ফুজিয়ান প্রদেশের উইপিং এলাকার এক ব্যক্তি গত দু’ মাস ধরে কাশির সমস্যায় ভুগছিলেন। শেষে স্থানীয় উইপিং কাউন্ট হাসপাতালে যান চিকিত্সার জন্য।প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর তাঁকে শ্বাসযন্ত্রের চিকিত্সা সংক্রান্ত বিভাগে পাঠানো হয়। সেখানে প্রাথমিক একটি সিটি স্ক্যান করা হয়। কিন্তু অস্বাভাবিক কিছু মেলেনি। এরপর তাঁর ফুসফুস ও শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্রের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার ধরা পড়ে আসল সমস্যা।
পরীক্ষায় দেখায় যায়, নাকের ভিতর ও গলায় দু’টি জ্যান্ত জোঁক বসে রয়েছে। সংবাদপত্র ‘ডেলি মেল’ জানাচ্ছে, দু’টি জোঁকের মধ্যে একটির দৈর্ঘ্য প্রায় তিন সেন্টিমিটার (১.২ ইঞ্চি)। জোঁক দু’টি বের করার আগে রোগীকে লোকাল অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়া হয়। তারপর বের করে আনা হয় জোঁক দু’টি।
কী ভাবে দু’টি জোঁক এভাবে নাগের এতটা ভিতরে আর গলা পর্যন্ত পৌঁছে গেল তা রোগী বা চিকিত্সক কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না।
তবে রোগীর সঙ্গে কথা বলে চিকিত্সকদের ধারণা, পাহাড়ি ঝরণা থেকে জল খাওয়ার সময় কোনও ভাবে ঢুকে গিয়েছিল, বুঝতে পারেননি ওই ব্যক্তি।আসলে জোঁক গুলি যখন জলের সঙ্গে ঢুকে পড়ে তখন সেগুলি এতই ছোট ছিল যে বোঝাই যায়নি। এবার ভিতের গিয়ে রক্ত খেতে খেতে বড় হয়ে যায়। আর ওই ব্যক্তির সমস্যা শুরু হয়।
জোঁক দুটি বের করে দেওয়ার পর এখন ওই ব্যক্তি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন।