কিভাবে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে? বলা হচ্ছে, ভাইরাসটি কোনো এক প্রাণী থেকে মানুষের দেহে ঢুকেছে। পরে একজন থেকে আরেকজনের দেহে ছড়াতে ছড়াতে আবার নিজ...
কিভাবে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে? বলা হচ্ছে, ভাইরাসটি কোনো এক প্রাণী থেকে মানুষের দেহে ঢুকেছে। পরে একজন থেকে আরেকজনের দেহে ছড়াতে ছড়াতে আবার নিজের জিনগত গঠনে সবসময় পরিবর্তন আনছে। কিন্তু এবার চীনা বিজ্ঞানীদের দাবি ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াচ্ছে।
কিভাবে করোভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রকৃত কারণ প্রকাশ করেছেন চিনা বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, উহানের একটি বাজার থেকে কয়েক গজ দূরের এক বিজ্ঞান গবেষণাগার থেকে এই করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে।
তারা চাঞ্চল্যকরভাবে জানান, বিজ্ঞানীদের বাদুরবাহিত রোগ নিয়ে গবেষণা করার কারণে উহানে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে থাকতে পারে। করোনা ছড়িয়ে পড়ার পিছনে এটিই অন্যতম কারণ হতে পারে।
জীব বিজ্ঞানী বোটাও জিয়াও এবং লে জিয়াও ‘দ্য পসিবল অরিজিন্স অব ২০১৯-এনসিওভি করোনাভাইরাস’ শিরোনামে একটি গবেষণা করেছেন। গবেষণায় বর্ণনা করা হয়েছে, কিভাবে ঘাতক করোনাভাইরাস উহানের একটি পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়ে পড়েছে।
এক বিজ্ঞানী বলেন, একটি অসুস্থ বাদুর গবেষকদের আক্রমণ করে। এসময় বাদুরের রক্ত তাদের ওপর পড়ে। অন্য একজনের ওপর বাদুরটি প্রস্রাব করে দেয়। তারপরে তাদের দু’জনকে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনের রাখা হয়।
তারা বলেন, আমরা উহানে বাদুরের করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণা চালানো দুটি পরীক্ষাগার লক্ষ্য করেছি, যার মধ্যে একটি সামুদ্রিক খাবারের বাজার থেকে মাত্র ২৮০ মিটার দূরে ছিল। আমরা সংক্ষেপে পরীক্ষাগারগুলোর ইতিহাস পরীক্ষা করে দেখেছিলাম এবং মনে করছি করোনাভাইরাস সম্ভবত কোনো একটি পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়েছে।
উহানের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সংক্ষেপে বলতে গেলে কারোনোভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার পেছনে কেউ না কেউ জড়িত। প্রাকৃতিক পুনঃসংযোগ এবং মধ্যবর্তী হোস্ট ছাড়াও, ঘাতক করোনাভাইরাসটি সম্ভবত উহানের একটি পরীক্ষাগার থেকেই ছড়িয়েছে। উচ্চ ঝুঁকির জৈব-বিপজ্জনক পরীক্ষাগারগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করা প্রয়োজন।
কিভাবে করোভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রকৃত কারণ প্রকাশ করেছেন চিনা বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, উহানের একটি বাজার থেকে কয়েক গজ দূরের এক বিজ্ঞান গবেষণাগার থেকে এই করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে।
তারা চাঞ্চল্যকরভাবে জানান, বিজ্ঞানীদের বাদুরবাহিত রোগ নিয়ে গবেষণা করার কারণে উহানে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে থাকতে পারে। করোনা ছড়িয়ে পড়ার পিছনে এটিই অন্যতম কারণ হতে পারে।
জীব বিজ্ঞানী বোটাও জিয়াও এবং লে জিয়াও ‘দ্য পসিবল অরিজিন্স অব ২০১৯-এনসিওভি করোনাভাইরাস’ শিরোনামে একটি গবেষণা করেছেন। গবেষণায় বর্ণনা করা হয়েছে, কিভাবে ঘাতক করোনাভাইরাস উহানের একটি পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়ে পড়েছে।
এক বিজ্ঞানী বলেন, একটি অসুস্থ বাদুর গবেষকদের আক্রমণ করে। এসময় বাদুরের রক্ত তাদের ওপর পড়ে। অন্য একজনের ওপর বাদুরটি প্রস্রাব করে দেয়। তারপরে তাদের দু’জনকে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনের রাখা হয়।
তারা বলেন, আমরা উহানে বাদুরের করোনাভাইরাস নিয়ে গবেষণা চালানো দুটি পরীক্ষাগার লক্ষ্য করেছি, যার মধ্যে একটি সামুদ্রিক খাবারের বাজার থেকে মাত্র ২৮০ মিটার দূরে ছিল। আমরা সংক্ষেপে পরীক্ষাগারগুলোর ইতিহাস পরীক্ষা করে দেখেছিলাম এবং মনে করছি করোনাভাইরাস সম্ভবত কোনো একটি পরীক্ষাগার থেকে ছড়িয়েছে।
উহানের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সংক্ষেপে বলতে গেলে কারোনোভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার পেছনে কেউ না কেউ জড়িত। প্রাকৃতিক পুনঃসংযোগ এবং মধ্যবর্তী হোস্ট ছাড়াও, ঘাতক করোনাভাইরাসটি সম্ভবত উহানের একটি পরীক্ষাগার থেকেই ছড়িয়েছে। উচ্চ ঝুঁকির জৈব-বিপজ্জনক পরীক্ষাগারগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করা প্রয়োজন।