প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে হাত ধোয়ার বিষয়ে সবাইকে সচেতন করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সাবান, হ্যান্ড ওয়াশের পাশাপাশি হ্যান্ড...
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে হাত ধোয়ার বিষয়ে সবাইকে সচেতন করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সাবান, হ্যান্ড ওয়াশের পাশাপাশি হ্যান্ড স্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে।
সম্প্রতি ঘরে বসে কীভাবে এই জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানানো যায় তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে একর পর এক তথ্য ও পরামর্শ দিচ্ছেন অনেকেই।
তবে ঘরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা গেলেও এর মিশ্রণের তারতম্যে হতে পারে মানের ঘাটতি। আর তাতে জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা যাবে কমে।
এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ঘরে তৈরি হ্যান্ড স্যানেটাইজারে প্রয়োজনীয় মাত্রায় অ্যালকোহল ব্যবহারে ভুল হতে পারে। এমনকি উপাদানগুলো মেশানোর সময় তাতে দূষণও ঘটতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস ও লুইজিয়ানার ১৫টি স্বাস্থকেন্দ্রের সংগঠন স্যানোভা ডারমাটোলজির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. টেড লেইন বলেন, এই রাসায়নিক উৎপাদনের যে পরিশুদ্ধ ব্যবস্থা দরকার, ঘরে তা থাকে না। আর নিজে বানাতে গেলে অ্যালকোহলের অনুপাত ভুল হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই এই স্যানিটাইজারেই হয় তো ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাস মিশে যাবে।
তিনি বলেন, অনেকেই এই স্যানিটাইজার ব্যবহারে সুগন্ধি ও তেল মেশাচ্ছেন। যার ফলে ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
ডা. টেড লেইন বলেন, আমি বলব সাবান আর পানি দিয়েই হাত ধোয়া সবচেয়ে ভালো। ধোয়ার পর ত্বকে কোনো ক্রিম-লোশন মেখে নিন। হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি যে তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে, তা তুলে ধরে এর কার্যকারিতায় ঘাটতি থেকে যাওয়ার কথা বলছে নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদন।
প্রতিবেদনের বলা হয়, অনেকেই ৯১ শতাংশ রাবিং অ্যালকোহল আর অ্যালোভেরা জেলের মিশ্রণে স্যানিটাইজার বানানোর পরামর্শ দিচ্ছেন ফেসবুকে। এ দুইয়ের মিশ্রণের পর অ্যালকোহলের পরিমাণ ঠেকছে ৬০ দশমিক ৬ শতাংশে। আর এই পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যূনতম ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল ব্যবহারের নির্দেশনা থেকে খুব সামান্যই বেশি।
যদি ৭০ শতাংশ আইসো প্রোপাইল অ্যালকোহল দিয়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানানো হয়, তবে বাকি উপকরণ মেশানোর পর এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৭ শতাংশ; এই পরিমাণ অ্যালকোহলের জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা থাকবে না।
সাবান-পানিতে হাত ধোয়ার নির্দেশনা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজেস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) ওয়েবসাইট। সিডিসি বলছে, অ্যালকোহল দিয়ে তৈরি স্যানিটাইজার হাতে থাকা সব ধরনের জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা নেই।
সম্প্রতি ঘরে বসে কীভাবে এই জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানানো যায় তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে একর পর এক তথ্য ও পরামর্শ দিচ্ছেন অনেকেই।
তবে ঘরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা গেলেও এর মিশ্রণের তারতম্যে হতে পারে মানের ঘাটতি। আর তাতে জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা যাবে কমে।
এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ঘরে তৈরি হ্যান্ড স্যানেটাইজারে প্রয়োজনীয় মাত্রায় অ্যালকোহল ব্যবহারে ভুল হতে পারে। এমনকি উপাদানগুলো মেশানোর সময় তাতে দূষণও ঘটতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস ও লুইজিয়ানার ১৫টি স্বাস্থকেন্দ্রের সংগঠন স্যানোভা ডারমাটোলজির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. টেড লেইন বলেন, এই রাসায়নিক উৎপাদনের যে পরিশুদ্ধ ব্যবস্থা দরকার, ঘরে তা থাকে না। আর নিজে বানাতে গেলে অ্যালকোহলের অনুপাত ভুল হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই এই স্যানিটাইজারেই হয় তো ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাস মিশে যাবে।
তিনি বলেন, অনেকেই এই স্যানিটাইজার ব্যবহারে সুগন্ধি ও তেল মেশাচ্ছেন। যার ফলে ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
ডা. টেড লেইন বলেন, আমি বলব সাবান আর পানি দিয়েই হাত ধোয়া সবচেয়ে ভালো। ধোয়ার পর ত্বকে কোনো ক্রিম-লোশন মেখে নিন। হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি যে তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরছে, তা তুলে ধরে এর কার্যকারিতায় ঘাটতি থেকে যাওয়ার কথা বলছে নিউইয়র্ক টাইমসের ওই প্রতিবেদন।
প্রতিবেদনের বলা হয়, অনেকেই ৯১ শতাংশ রাবিং অ্যালকোহল আর অ্যালোভেরা জেলের মিশ্রণে স্যানিটাইজার বানানোর পরামর্শ দিচ্ছেন ফেসবুকে। এ দুইয়ের মিশ্রণের পর অ্যালকোহলের পরিমাণ ঠেকছে ৬০ দশমিক ৬ শতাংশে। আর এই পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যূনতম ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল ব্যবহারের নির্দেশনা থেকে খুব সামান্যই বেশি।
যদি ৭০ শতাংশ আইসো প্রোপাইল অ্যালকোহল দিয়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বানানো হয়, তবে বাকি উপকরণ মেশানোর পর এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৭ শতাংশ; এই পরিমাণ অ্যালকোহলের জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা থাকবে না।
সাবান-পানিতে হাত ধোয়ার নির্দেশনা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজেস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) ওয়েবসাইট। সিডিসি বলছে, অ্যালকোহল দিয়ে তৈরি স্যানিটাইজার হাতে থাকা সব ধরনের জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা নেই।