ইদানিং দেশের বড় বড় শহরে গড়ে উঠছে 'ফার্টিলিটি ক্লিনিক'। যার কারণ পুরুষদের মধ্যে বাড়ছে বন্ধ্যাত্ব। কমে যাচ্ছে তাদের যৌনক্ষমতা। সু...
ইদানিং দেশের বড় বড় শহরে গড়ে উঠছে 'ফার্টিলিটি ক্লিনিক'। যার কারণ পুরুষদের মধ্যে বাড়ছে বন্ধ্যাত্ব। কমে যাচ্ছে তাদের যৌনক্ষমতা। সুস্থ সন্তান কামনায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাচ্ছেন এসব ক্লিনিকে। তারপরেই টেস্ট আর চিকিৎসার খপ্পরে পড়ে খালি হয়ে যাচ্ছে পকেট। জলের মতো অর্থ অপচয়ের আগে একবারও ভেবে দেখেছেন যে, আপনার দৈনিক জীবনযাত্রা কোথাও ভিলেন হয়ে দাঁড়াচ্ছে না তো?
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হিসেবে ধূমপান, মদ্যপান বা তামাক সেবনকে প্রথম সারিতে রাখা হয়েছে। এসব জিনিস খাওয়া মানে নিজের এবং পরিবারের বিপদ ডেকে আনা। তবে এর বাইরেও একাধিক বিষয় আছে, যা নিয়ে অধিকাংশ মানুষই সচরারচর মাথা ঘামান না।সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের ৬৫৬ জন পুরুষের উপরে এক সমীক্ষা পরিচালনা করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এখান থেকেই স্পষ্ট হয়, পুরুষের অন্তর্বাস নির্বাচনের উপরে অনেকটাই নির্ভর করে তাঁদের 'এফএসএইচ' বা 'ফলিকল স্টিম্যুলেটিং হরমোন' নিঃসরণের পরিমাণ। দিনের সিংহভাগ সময়ে টাইট ব্রিফ পড়ে থাকা পুরুষের ক্ষেত্রে এই হরমোনের লেভেল অনেক নীচে।
পাশাপাশি যারা দীর্ঘদিন ধরে বক্সার পরছেন, তাদের ক্ষেত্রে সেই মাত্রা কিন্তু বেশ উপরে। এফএসএইচ লেভেলের উপরই নির্ভর করে পুরুষের স্পার্ম কোয়ালিটি এবং কোয়ান্টিটি। নাগরিক জীবনে দিনের বেশিরভাগ সময়েই অন্তুর্বাস পরে থাকতে হয় পুরুষদের। সুতরাং এখনই সাবধান হওয়ার সময়।