১. সম্প্রতি আমরা দেখতে পাচ্ছি নারী ও পুরুষ উভয়ই স্বাবলম্বী না হয়ে বিয়ে করতে চান না। তাই সমাজে নিজের অবস্থান শক্ত করতে গিয়ে বিয়ে করতে এক...
১. সম্প্রতি আমরা দেখতে পাচ্ছি নারী ও পুরুষ উভয়ই স্বাবলম্বী না হয়ে বিয়ে করতে চান না। তাই সমাজে নিজের অবস্থান শক্ত করতে গিয়ে বিয়ে করতে একটু দেরি করে ফেলেন অনেক নারী। উভয়ের বয়স ৩৫ পেরিয়ে গেলে বন্ধ্যাত্ব ঝুঁকি বাড়ে। তাই বিয়ের ক্ষেত্রে পরিকল্পনা করুন।
২. অতিরিক্ত ওজন বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ। তাই রুটিন মেনে খাবার খাওয়া প্রয়োজন কম হলেও ৪০মিনিট হাঁটুন। অতিরিক্ত ওজন স্পার্মের সংখ্যা কমিয়ে নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়।
৩. টিউমারের কারণেও স্পার্ম কাউন্ট কমে যায়। তাই জরায়ু টিউমারসহ যদি শরীরের অন্য যে কোন জায়গায় টিউমার দেখা দেয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
৪. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ও একটি বদঅভ্যাস বটে। তাই ধূমপান করে থাকলে তা বর্জন করুন।এছাড়া ধূমপানের ফলে নারী পুরুষ উভয়ের যৌন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা কমায় ও স্পার্ম কাউন্টও কমিয়ে দেয়। তাই ধূমপান বর্জন করুন।
৫. টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে অ্যালকোহল। তাই অ্যালকোহল পান বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি বাড়ায়।
৬. মানসিক অস্বস্তির কারনে এই সমস্যা হতে পারে। মানসিক অস্বস্তির কারণে স্পার্ম কাউন্ট কমে যায়। তাই হতাশা বা মানসিক চাপ নেবেন না।
চিকিৎসাঃ বন্ধ্যত্বের সমস্যায় অনেক ধরনের চিকিৎসা রয়েছে। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।