বন্ধ্যাত্ব বা নাপুংসত্ব অর্থাৎ পুরুষের শুক্রাণুসংখ্যা অতিরিক্ত কম থাকা অবস্থা বলতে হয়। এই অবস্থার কারণ সম্পর্কে কিছু বিভিন্ন কারণ হতে পারে ...
বন্ধ্যাত্ব বা নাপুংসত্ব অর্থাৎ পুরুষের শুক্রাণুসংখ্যা অতিরিক্ত কম থাকা অবস্থা বলতে হয়। এই অবস্থার কারণ সম্পর্কে কিছু বিভিন্ন কারণ হতে পারে । পুরুষের বন্ধ্যাত্ব অর্থাৎ মানুষের স্ত্রীভাবে শিশু উত্পন্ন করতে অক্ষম হওয়াকে বন্ধ্যাত্ব বা বন্ধুত্ব বলা হয়। পুরুষের বন্ধ্যাত্বের পিছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন:
শুক্রাণু সমস্যা: পুরুষের শুক্রাণু উত্পাদনে সমস্যা থাকলে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। এটি সাধারণভাবে বীজগণনা বা শুক্রাণুদ্বারের বন্ধনী বা ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে।
শুক্রাণুগুলির সংখ্যা ও গুণমানে কমিয়ে আসা: পুরুষের বন্ধ্যাত্বের একটি প্রধান কারণ হলো শুক্রাণু সংখ্যা ও গুণমানের সমস্যা। যখন এই শুক্রাণুগুলির সংখ্যা বা গুণমান অপর্যাপ্ত হয়, তখন গর্ভাবস্থায় স্ত্রীর ডিম্বের সাথে মিল করে গর্ভাবস্থা সম্পন্ন করার সম্ভাবনা কম হয়।
শুক্রাণুগুলির অক্ষমতা: কিছু পুরুষের শুক্রাণু মূলতঃ গর্ভাবস্থার কারণে অক্ষম হতে পারে। এটি হতে পারে কারণ হতে পারে কারণ হতে পারে শারীরিক অসুস্থতা, কীটজন্য সমস্যা, কোষাঙ্কের বিকার, যৌন সংক্রমণ, অনিয়মিত যৌন জীবন, ইত্যাদি।
হার্মোনাল সমস্যা: পুরুষের হরমোনাল সমস্যা বন্ধ্যত্বের একটি অন্য কারণ হতে পারে, যেমন কিশোরবয়সে সাধারণভাবে হরমোনের স্তর পরিবর্তন হয়ে যায়।
অবীক্ষিত ইঞ্জেকশন: কিছু পুরুষে পুরুষ বৃদ্ধি হরমোন বা অন্যান্য কারণে ইঞ্জেকশন করা হতে পারে, যা বন্ধ্যত্বের কারণ হতে পারে।
পরিবেশের প্রদূষণ: বাহ্যিক পরিবেশে প্রদূষণের প্রভাবে শুক্রাণুসংখ্যা কমে যেতে পারে। পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল, বায়োলজিক্যাল, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক আদি প্রদূষণ থাকতে পারে, যা শুক্রাণুর মান প্রভাবিত করতে পারে।
জীবনযাপন: অবশ্যই পরিবেশের প্রদূষণ একমাত্র কারণ নয়। আমাদের খাদ্য পদার্থ, খাবার প্রস্তুতি, প্রস্তুতি এবং শরীরের কিছু ব্যক্তিগত প্রস্তুতি স্বাভাবিক শুক্রাণুর সংখ্যা উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
ধর্মীয় বা সামাজিক প্রভাব: কিছু ধর্ম, সংস্কৃতি, অথবা সামাজিক পরম্পরা নিরাপদ যৌন সম্পর্ক বা গঠিত পরিবার কোম্পান প্রস্তুতি বা বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
আত্মসাৎত্য: কিছু সময় বন্ধ্যাত্বের কারণ প্রকৃতি নয়, বরং অনেকগুলি ক্ষেত্রে প্রস্তুতি বা জননীর শারীরিক বা মানসিক সমস্যা থাকতে পারে যা সামগ্রিক যৌন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
বয়স: পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সাধারণ কারণের মধ্যে বৃদ্ধি বা বয়সের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হতে পারে। প্রকৃতি সাধারণভাবে বয়সের সাথে সাথে স্পের্ম উৎপাদনে কম হয়ে যায়, যা সম্পূর্ণরূপে গর্ভধারণ সম্পর্কে ক্ষতি করতে পারে।
শারীরিক অবস্থা: শারীরিক সমস্যা বা রোগের কারণে পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি বাডতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মলের উচ্চ তাপমাত্রা, অস্বাভাবিক শারীরিক ও মানসিক তনাব, শুকনুপোকের উপসর্গ এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা গর্ভধারণ প্রক্রিয়াতে ত্রুটি উত্পন্ন করতে পারে।
উপসর্গ বা সাময়িক সমস্যা: কিছু পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ সাময়িক হতে পারে, যেমন আদির সময়ে বা অনুভবিক শারীরিক স্ট্রেস। ধারণা করা হয় যে স্থানীয় পরিবেশের উপসর্গের কারণে কিছু সময় বন্ধ্যাত্বের সমস্যা গোপন থাকতে পারে এবং সময়ের সাথে বেঁধে যেতে পারে।
এই সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার যত্ন সহজসরল হওয়া প্রয়োজন, এবং জরুরি থাকলে একজন ভৈরলজিস্ট বা জননী দেখানো উচিত। তারা আপনার স্বাস্থ্য ইতিবাচক পরীক্ষা এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম করতে সাহায্য করতে পারে।